গন্তব্যবিমল গুহ একদিন চলে যাবো যে যার গন্তব্যে একা একাকোনো বাঁশি বাজাবে না বৈকালিক সুরকোনোরূপ মিত-হাওয়া দেবে না প্রবাহ সাহসেরকেবল
আবহমানকাল থেকেই ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতায় আমাদের দেশে প্রচলিত পরিবার প্রথা চলে আসছে। মূলত স্বামী স্ত্রী নিয়েই পরিবার গঠিত হয়। কোন কারণে
বেশ্যালয়ের বনলতা? যদিও তার পতিতাগমণের কথা শোনা গেছে। তবে তা দিল্লীর রামযশ কলেজে অস্থায়ী চাকুরির সময়। হয়তো গিয়েছেন নিতান্তই দেহজ
একশনকে ডাইরেক্ট চশমা খুলছে এটা একশনচশমা পরছে এটাও একশনচশমা ছুড়ে ফেলছে যখনতখন আর কিছু বলতে হয় না।সুতরাং জলের অভাব পুরনে
উপন্যাস ।। আজিরন বেওয়া – রাশেদ রেহমানরহস্য উপন্যাস।। রহস্যময় বারান্দা।। মালেক মাহমুদ।। পর্ব এগারো রহস্য উপন্যাস।। রহস্যময় বারান্দা।। মালেক মাহমুদ।।
রাইদাহ গালিবা একটি ছোট গোলাপইলিয়াস ফারুকী বোধ থেকে উঠে আসা বিদ্রোহশূন্যে ঝুলে থাকে বিক্ষত বিরহে।আত্মজার কান্নায় থাকে গোপন প্রতিবাদযার গহিনে
তাকিয়া সমুদ্র রঙের একটি মগ নিয়ে আয়েশ করে কফি খাচ্ছে। বাহ্যিক দিক থেকে আয়েশ মনে হলেও ভেতরের দীর্ঘশ্বাস এবং তোলপাড়
সোনার ছেলেবেলা কোথায় গেল ঘুমপাড়ানি গানকোথায় গেল সোনালী শৈশব।দাদির কোলে মাথা রেখে রোজসন্ধ্যা হলে হইতো যে উৎসব। কোথায় গেল পুতুল
এ সময়ের তরুণ প্রতিশ্রুতিশীল কণ্ঠশিল্পী শ্রাবণী শর্মা বিশ্বাস। নিয়মিত গান করছেন তিনি। সম্প্রতি এই গায়িকা একটি মেলোডিধর্মী গানে কণ্ঠ দিয়েছেন।
‘আহা, শৈশবের দৈর্ঘ্য কেন এত খাটো হয়!’‘ও তো বুনো ফুল, মানুষ ওদের পায়ে দলে হেলেও ওরা আবার হেসে ওঠে।’ঠিক তেমনি
পাপড়ি রহমান। বাংলাদেশের সাহিত্যে অঙ্গনে এই মুহূর্তে যে কয়জন কথাসাহিত্যিক দাপুটে সৃজনশীলতার মাধ্যমে আমাদের সাহিত্যজগতে বিচরণ করছেন কথাসাহিত্যিক পাপড়ি রহমান
বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক বইমেলা ও নবী-জিনাতসাহিত্য পুরস্কার পেলেন বিশিষ্ট লেখক ও চিকিৎসা বিজ্ঞানী ডঃ সেজান মাহমুদ বিশেষ প্রতিনিধি : নিউইয়র্কে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত
অনুষ্ঠিত ‘৭ বইয়ের আদ্যোপান্ত’ শিরোনামে পুনশ্চ প্রকাশনার আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয়েছে প্রকাশনা উৎসব। ১ এপ্রিল, শুক্রবার বিকেলে আঞ্চলিক সমবায় ইন্সটিটিউট, নওগাঁয়
মেঘনা নদী মেঘনা নদী খরস্রোতা টলটলা তার জলগাংচিলেরা ডুব দিয়ে তার পায় না খুঁজে তলবর্ষা এলে উপচে ওঠে জলের ছড়াছড়িঘাটে
মুনিয়া পাখির নামে নামটি ছিলোছিলে বন্দি পাখি,দুনিয়া ছেড়ে চলে যাওয়ায়খুললো বিবেক আঁখি। ছিলে তুমি বাপ-মা হারাঘর হারানো মেয়ে,রূপের জেল্লা ছিল
সে তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ে। স্কুলের পড়ায় মনোযোগ কম। লেখাধুলায়ও মনোযোগ নেই। বাসার সবাই এ বেশ নিয়ে বেশ চিন্তিত। এ বাসায়
বদনাম কার লগে সই মনোর কথাকইতাম আমি কহ্দুহাই লাগে আমার গালাতএকটু সময় বহ্। লাগা বাড়ির সুরত আলীকরিম বেটার হালাআক্তা আমায়
কিশোর উপন্যাস ।। রহস্যময় লোকটা – সারওয়ার-উল-ইসলামকিশোর উপন্যাস।। রহস্যময় লোকটা।। সারওয়ার-উল-ইসলাম।। পর্ব- এক কিশোর উপন্যাস।। রহস্যময় লোকটা।। সারওয়ার-উল-ইসলাম।। পর্ব- দুই
ফ্যাট হাট। বিশাল সাইনবোর্ডে জ্বলজ্বল করছে নামটা। লেখাটার পাশে থলথলে চেহারার একজন মানুষের ছবি। মুখে আকর্ণ বিস্তৃত হাসি। হাত ভর্তি
শুয়ে শুয়ে বই পড়ছিলাম। হঠাৎ এক বন্ধুর ফোন। ফোন দিয়েই বলল, কী রে, আজকে আমার গায়ে হলুদ আর তোর দেখা
রহস্য উপন্যাস || রহস্যময় বারান্দা – মালেক মাহমুদরহস্য উপন্যাস।। রহস্যময় বারান্দা।। মালেক মাহমুদ।। পর্ব আট রহস্য উপন্যাস।। রহস্যময় বারান্দা।। মালেক
