গন্তব্যবিমল গুহ একদিন চলে যাবো যে যার গন্তব্যে একা একাকোনো বাঁশি বাজাবে না বৈকালিক সুরকোনোরূপ মিত-হাওয়া দেবে না প্রবাহ সাহসেরকেবল
বাংলা উপন্যাসের প্রথম সার্থক স্রষ্টা বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। কিন্তু তার আগেও বাংলা ভাষায়উপন্যাস বা উপন্যাস ধরণের আখ্যান রচিত হয়েছে। হ্যানা ক্যাথরিন
লেকক- আজহারুল ইসলাম আল আজাদ স্নেহ ভালবাসা প্রেম-প্রীতি,রাগ-অনুরাগ, বিরাগ,বিরহ ,মায়া ও মমতা, দুঃখ, কষ্ট হাসি কান্নার মাঝে মানব জীবন শুরু
কতটুকু হেঁটেছেন মিস পাড়ের কাছেই দাঁড়িয়ে ছিল যুবকনোঙর করেন নি আপনার নাও চোখের কাছেই ছিল সেখোলেন নি আপনার গাড়ির গ্লাস
উপন্যাস।। চন্দ্রভানুর পিনিস।। নাসিমা আনিসউপন্যাস─ চন্দ্রভানুর পিনিস। নাসিমা আনিস উপন্যাস─ চন্দ্রভানুর পিনিস। নাসিমা আনিস ─পর্ব দুই উপন্যাস─ চন্দ্রভানুর পিনিস। নাসিমা
রাইদাহ গালিবা একটি ছোট গোলাপইলিয়াস ফারুকী বোধ থেকে উঠে আসা বিদ্রোহশূন্যে ঝুলে থাকে বিক্ষত বিরহে।আত্মজার কান্নায় থাকে গোপন প্রতিবাদযার গহিনে
সকালে উঠেই খুদের ভাত আর একটা ডিম ভাজা হলে ইরতিজার আর কিছু চাই না। লোভারও সারাদিন খাওয়াদাওয়া নিয়ে কোনো আদিখ্যেতাও
রাতটা নিকষ কালো নয়। মিয়া বাড়ির পুকুরে নারিকেল পাতার ফাঁকে উঁকি দেয় চাঁদ। মুসল্লিরা সব নামাজ শেষে ঘরে ফিরে গেছে।
সোনার ছেলেবেলা কোথায় গেল ঘুমপাড়ানি গানকোথায় গেল সোনালী শৈশব।দাদির কোলে মাথা রেখে রোজসন্ধ্যা হলে হইতো যে উৎসব। কোথায় গেল পুতুল
এ সময়ের তরুণ প্রতিশ্রুতিশীল কণ্ঠশিল্পী শ্রাবণী শর্মা বিশ্বাস। নিয়মিত গান করছেন তিনি। সম্প্রতি এই গায়িকা একটি মেলোডিধর্মী গানে কণ্ঠ দিয়েছেন।
‘আহা, শৈশবের দৈর্ঘ্য কেন এত খাটো হয়!’‘ও তো বুনো ফুল, মানুষ ওদের পায়ে দলে হেলেও ওরা আবার হেসে ওঠে।’ঠিক তেমনি
পাপড়ি রহমান। বাংলাদেশের সাহিত্যে অঙ্গনে এই মুহূর্তে যে কয়জন কথাসাহিত্যিক দাপুটে সৃজনশীলতার মাধ্যমে আমাদের সাহিত্যজগতে বিচরণ করছেন কথাসাহিত্যিক পাপড়ি রহমান
বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক বইমেলা ও নবী-জিনাতসাহিত্য পুরস্কার পেলেন বিশিষ্ট লেখক ও চিকিৎসা বিজ্ঞানী ডঃ সেজান মাহমুদ বিশেষ প্রতিনিধি : নিউইয়র্কে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত
অনুষ্ঠিত ‘৭ বইয়ের আদ্যোপান্ত’ শিরোনামে পুনশ্চ প্রকাশনার আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয়েছে প্রকাশনা উৎসব। ১ এপ্রিল, শুক্রবার বিকেলে আঞ্চলিক সমবায় ইন্সটিটিউট, নওগাঁয়
মেঘনা নদী মেঘনা নদী খরস্রোতা টলটলা তার জলগাংচিলেরা ডুব দিয়ে তার পায় না খুঁজে তলবর্ষা এলে উপচে ওঠে জলের ছড়াছড়িঘাটে
মুনিয়া পাখির নামে নামটি ছিলোছিলে বন্দি পাখি,দুনিয়া ছেড়ে চলে যাওয়ায়খুললো বিবেক আঁখি। ছিলে তুমি বাপ-মা হারাঘর হারানো মেয়ে,রূপের জেল্লা ছিল
সে তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ে। স্কুলের পড়ায় মনোযোগ কম। লেখাধুলায়ও মনোযোগ নেই। বাসার সবাই এ বেশ নিয়ে বেশ চিন্তিত। এ বাসায়
বদনাম কার লগে সই মনোর কথাকইতাম আমি কহ্দুহাই লাগে আমার গালাতএকটু সময় বহ্। লাগা বাড়ির সুরত আলীকরিম বেটার হালাআক্তা আমায়
কিশোর উপন্যাস ।। রহস্যময় লোকটা – সারওয়ার-উল-ইসলামকিশোর উপন্যাস।। রহস্যময় লোকটা।। সারওয়ার-উল-ইসলাম।। পর্ব- এক কিশোর উপন্যাস।। রহস্যময় লোকটা।। সারওয়ার-উল-ইসলাম।। পর্ব- দুই
ফ্যাট হাট। বিশাল সাইনবোর্ডে জ্বলজ্বল করছে নামটা। লেখাটার পাশে থলথলে চেহারার একজন মানুষের ছবি। মুখে আকর্ণ বিস্তৃত হাসি। হাত ভর্তি
বহু বছর আগের ঘটনা মুন্সিগঞ্জ জেলার বান্দুরা এলাকায় গেছি এক হিন্দু বন্ধুর বড় ভাইয়ের বিয়ের বরযাত্রী হয়ে। তখন ঢাকা বান্দুরা
রহস্য উপন্যাস || রহস্যময় বারান্দা – মালেক মাহমুদরহস্য উপন্যাস।। রহস্যময় বারান্দা।। মালেক মাহমুদ।। পর্ব আট রহস্য উপন্যাস।। রহস্যময় বারান্দা।। মালেক