কাউকে অনুসরণ করে সৃজনশীল শিল্প সৃষ্টি সম্ভব নয়।। মো. রেজাউল করিম

কথাসাহিত্যক মো. রেজাউল করিম ১৯৬৪ সালে কুষ্টিয়া জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৮৮ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ‘ভূগোল ও পরিবেশবিজ্ঞান’-এ প্রথম শ্রেণি নিয়ে স্নাতকোত্তর পর্ব শেষ করেন। ১৯৮৯-এ বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থায় কর্মজীবন শুরু করেন। কিশোর বয়সে কবিতা দিয়ে লেখালিখিতে হাতেখড়ি। কর্মজীবনে তিনি উন্নয়ন বিষয়ক লেখালিখি করতে থাকেন। তাঁর বেশ কিছু উন্নয়নবিষয়ক লেখা জাতীয় দৈনিক ও সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে। এ সময়ে তাঁর বেশ কয়েকটি উন্নয়ন বিষয়ক বইও প্রকাশিত হয়।

২০১৩ সালের শেষার্ধে নিয়মিত চাকুরি থেকে অবসর নেন। বর্তমানে তিনি উন্নয়ন-বিষয়ক কনসালটেন্ট হিসেবে কাজ করছেন। ২০১৩ থেকে ২০২২- এ সময়কালে তাঁর ১৬টি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। তাঁর লেখালেখির ক্ষেত্র বহুমাত্রিক। তাঁর লেখা ৪টি উপন্যাস, ২টি শিশুতোষ গল্পগ্রন্থ, ২টি কিশোর গল্পগ্রন্থ, ও ২টি ভ্রমণভিত্তিক ছোটো গল্পের বই প্রকাশিত হয়েছে। তিনি ইতিহাস-ঐতিহ্য নিয়ে প্রায়শঃই লেখেন। তাঁর লেখা ‘ইতিহাস ও স্থাপত্য ঐতিহ্যের নগরী ঢাকা’ বইটি বাংলাদেশ ও কলকাতায় সমাদৃত হয়েছে। তিনি ফরিদপুরে চাকরি করা কালে ‘ফরিদপুরে ভাষা আন্দোলন বিষয়ক একটি পূর্ণাঙ্গ গ্রন্থ প্রণয়ন করেন। জনাব রেজাউল ‘কুষ্টিয়ার প্রত্ননিদর্শন’ বিষয়ক গ্রন্থ প্রণয়নের লক্ষ্যে ৩ বছর যাবৎ কুষ্টিয়ার ৬টি উপজেলার গ্রাম-গঞ্জে বিভিন্ন ঐতিহাসিক স্থাপনা খুঁজে সেগুলোর ইতিহাস সংগ্রহ করেন, স্থাপনাসমূহের স্থাপত্যিক ডিজাইন নির্ধারণ করেন এবং এগুলোর পরিমাপও সম্পন্ন করেন। গ্রন্থটি শীঘ্রই প্রকাশিত হবে। উপন্যাস ও ছোটগল্পের লেখার পাশাপাশি তিনি ‘বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক সংকট’ বিষয়ক একটি গবেষণাধর্মী গ্রন্থ প্রণয়নের কাজে নিয়োজিত রয়েছেন।
তাঁর সাহিত্য-বিষয়ক প্রবন্ধ দেশের খ্যাতনামা সাহিত্য সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে। তাঁর লেখা ছোটগল্প, নিবন্ধ ও কবিতা দেশের জাতীয় সাহিত্য সাময়িকী ও পশ্চিমবঙ্গে নিয়মিত প্রকাশিত হয়।

দাপ্তরিক কাজে তিনি ভারত, নেপাল, ভুটান, আফগানিস্থান, মায়ানমার, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, ফিলিপিন্সে কয়েকবার ভ্রমণ করেছেন।
গুণী এই লেখকের সাথে তাঁর জন্মদিনে সাহিত্যের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলেন ফখরুল হাসান।

ফখরুল হাসান: প্রথম বই প্রকাশের অভিজ্ঞতা জানতে চাই।

রেজাউল করিম: প্রথম বই তো ছিল দাপ্তরিক। প্রেস থেকে বই অফিসে আসলে ম্যানেজার নেড়েচেড়ে দেখতেন। বইটি না পাওয়া পর্যন্ত খুব টেনশানে থাকতাম। এবারে আসি সুজনশীর বই প্রসঙ্গে। আমার লেখা প্রথম সৃজনশীল বই ‘হিমালয়ের দেশে।’ নেপালে সাতবার ভ্রমণ করেছি। সেসব অভিজ্ঞতার ওপরে ভিত্তি করে গল্পাকারে ভ্রমণবিত্তান্ত বলা চলে বইটিকে। অভিজ্ঞতা খুব সুখকর ছিল না। সালটি ছির ২০১৪- প্রকাশক জানালেন ৩ ফেব্রুয়ারি বইটি মেলায় আসবে; ঐদিন মেলায় যথারীতি হাজির হলাম। সাথে দু’তিন জন শুভানুধ্যায়ী ছিলেন। কিন্তু বই আসলো না। খুব যাতনাময় অভিজ্ঞতা। পরদিনও এলো না। এভাবে প্রতিদিন মেলায় হাজির, বই আসছে না। বই আসল ৭ তারিখে, তাও সন্ধ্যার বেশ পরে। বই হাতে নিয়ে দেখলাম বাঁধাই তখনও কিছুটা ভেজা ভেজা। সবচেয়ে শুকনো বইটি নিয়ে অনেকটা চুপিচুপিই মেলা ত্যাগ করলাম। যাঁরা আমার পরিচিত এবং বই নিতে চেয়েছিলেন, বাসায় এসে তাদেরকে পরদিন মেলায় আসতে বললাম। হিমালয়ের দেশে প্রথমেই স্ত্রীর হাতে তুলে দিয়েছিলাম। সন্তানেরাও দৌড়ে এসেছিল বইটি দেখতে। সেটি আনন্দময় অনুভূতিই ছিল। এছাড়া আমার প্রতিটি বই প্রকাশের পর আমার বাবা-মায়ের আনন্দ আমাকে আপ্লুত করে।

ফখরুল হাসান: লেখালেখির ইচ্ছেটা কেন হলো?

রেজাউল করিম: অনেক কথা বলতে হয়। আমার আব্বা-আম্মা দুজনেই বই পড়তেন। বই মানেই তখন মূলত ভারতীয় বই। আমার বই পড়া শুরু হয়েছিল আলিফ-লাইলা, সিন্দাবাদ, গোপাল ভাঁড় এগুলো দিয়ে। দেশীয় বইয়ের মধ্যে মাসুদ রানা (ওটাতে হাত দেয়া নিষেধ ছিল). কুয়াশা, দস্যু মোহন সিরিজের বই। দস্যু বনহুরও ছিল। তবে ওনার দুই বিবি ছিল। প্রেম-ভালবাসা টানাটানিও ছিল প্রবল। বনহুরের বইয়ে কিশোর বয়সে আগ্রহ পাইনি। আমার নানা লেখালেখি করতেন। কবিতা, ছোটো গল্প, উপন্যাস। ওনার কবিতায় ছন্দমিলও অন্তমিল ছিল অসাধারণ। ষাটের দশকে ওনার উপন্যাসও প্রকাশিত হয়েছিল। তবে সেই যুগে ভারতীয় বইয়ের অধিপত্যে ঢাকার লেখকগণই সুবিধা করে উঠতে পারতেন না, মফস্বলের লেখক তো দিল্লী দূর হনুস্ত এর মতো অবস্থা। এইট-নাইনে পড়ার সময়ে কবিতা লেখার আগ্রহ জন্মাল। নানা ছিলেন প্রেরণা। আর একটা কারণ বোধ হয় ছিল। আমার অপরাপর ভায়েরা ছিলেন স্বাস্থবান। তারা মাঠে খেলতে আগ্রহী ছিলেন।
আমি বাল্য-বয়স থেকেই ইল-হেলথ। বই পড়া আর লেখালেখিতে স্বাস্থ্য প্রয়োজন পড়ে না।
যাই হোক, কবিতা লিখে নানাকে দেখাতাম। নানার মনোপুত হতো না। কলেজে উঠেও লেখালেখি চালিয়ে গেলাম। ছোটো গল্পও লিখতে থাকলাম। সে সময়ে কুষ্টিয়াতে দুটো দৈনিক কাগজ বের হতো। একটিতে সাপ্তাহিক সাহিত্য পাতা থাকত। স্বভাবতই শহরের ৩টি কলেজের অনেক অধ্যাপক ও গোটা শহরের বয়স্ক লেখকদের লেখাই সেখানে থাকত। আমার লেখা কে ছাপবে? কলেজ ম্যাগাজিনে লেখা দিলাম। দেখলাম শিক্ষক আর কলেজ সংসদ নির্বাচনে জয়ী ছাত্র-সংগঠনের সদস্যদের লেখা সেখানে ছাপা হয়েছে। আশির দশকে বিশ্ববিদ্যালয়ে যখন পড়ি তখন ইত্তেফাক , সংবাদ, ইনকিলাব ও সংগ্রাম ছিল দৈনিক পত্রিকা। সন্ধানী, রোববার ও বিচিত্রা ছিল সাপ্তাহিক পত্রিকা। ওগুলো ছিল পাঁচমিশালী প্রত্রিকা। ছোটো গল্প ও কয়েকটি কবিতা ছাপা হতো ওগুলোতে। সেখানে সৈয়দ শামসুল হক, শামসুর রহমান, আল মাহমুদ, নির্মলেন্দু গুন এদের কবিতা ছাপা হতো। তখন ইন্টারনেট কেন কম্পিউটারইতো ছিল না। জাতীয় দৈনিকে আমার কোনো গল্প, কবিতা কোথায় ছাপা হয়নি, তবে স্মরণিকা, লিটিল ম্যাগাজিনে ছাপা হয়েছে নিয়মিত। তার কিছু এখনও আছে। পুরো আশির দশক জুড়ে এরশাদ-বিরোধী আন্দোলেনে সফল এক হাতিয়ার ছিল ছোট কাগজ। ঢাকা ও জাহাঙ্গিরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক ছোট কাগজে কবিতা ও গল্প ছাপা হতো। সেগুলো ছিল মূলত স্বৈরাচার-বিরোধী লেখা, কিছু ছিল সমাজতন্ত্রের জয়গান।
নব্বই-এর দশক। চাকরি নিলাম এনজিও-তে। ১১ বছর চাকরি করলাম কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, সিলেট ও ফরিদপুরে। এসময়ে গ্রামে ঘুরে ফিচার লিখতাম জেলা ও জাতীয় পত্রিকায়। ছাপা হতো। ওটাই নেশা ছিল। সে সময়ে ঢাকা ডাইজেস্ট নামে বই সাইজের একটা মাসিক সাহিত্য পত্রিকা বের হতো। সেখানে কবিতা ও গল্প দিতাম, প্রকাশও হতো। এতেই সন্তুষ্ট ছিলাম।
২০০০ সালে ঢাকায় চলে এলাম। এ সময়ে আমার লেখা উন্নয়ন বিষয়ক কিছু বই মূলত এনজিও থেকে প্রকাশিত হয়েছে। নেপাল ও মায়ানমার থেকেও ইংলিশ ভাষায় আমার লেখা প্রশিক্ষণ ম্যানুয়েল প্রকাশিত হয়েছে। ওগুলো নিয়ে মেতে ছিলাম দুই দশক। এগুলো ইন্টারন্যাশনাল ওয়েবসাইটেও পাওয়া যায়। ২০১২-১৩ সালে আমার মোট ৬ টি অপারেশন হয়। তার মধ্যে ৩টি-ই ছিল খুব জটিল। বোন ম্যারো অপারেশন। অপারেশনের পরে ২/৩ মাস ছুটিতে থাকতে হতো। অনেক টাকার চাকরি ছেড়ে দিলাম। এ সময়ে আবার সৃজনশীল লেখালেখি শুরু করেছি।

ফখরুল হাসান: লেখক জীবনের মজার কোনো অভিজ্ঞতা জানতে চাই।

রেজাউল করিম: তেমন কোনো মজার অভিজ্ঞতা নেই। তিক্ত অভিজ্ঞতা আছে বেশ। বিশেষ করে প্রকাশকদের অপেশাদার আচরণ বিস্মিত করে। একটি সাধারণ ঘটনা বলা যেতে পারে। আমার প্রথম উপন্যাসের নাম ‘আমার বান্ধবীগণ’। সেদিন আমি স্টলে ছিলাম। এক দম্পতি আসলেন। ভদ্রলোক বইটির ভূমিকা পড়লেন। স্টলের কর্মীকে মূল্য জিজ্ঞাসা করলেন। ততক্ষণে স্ত্রী বইটি হাতে নিয়ে এর নাম দেখে ফেলেছেন। তিনি স্বামীর দিকে এমন অগ্নিদৃষ্টিতে তাকালেন যে, স্বামী কালবিলম্ব না করে বইটি ফেলে রেখে স্টল ত্যাগ করলেন। সেটি বেশ মজা দিয়েছে আমাকে। বইটির মুদ্রিত সব কপি শেষ। প্রকাশক আবার ছাপতে চান, তবে অনেক গুণগ্রাহী বইটির নাম পাল্টানোর কথা বলে মিটিমিটি হোসেন- এটাও উপভোগ করি। আনন্দানুভূতি আছে। জলধি অনূর্ধ্ব ৩০ গল্প লিখন প্রতিযোগিতায় বিচারক হিসেবে কাজ করাটা ছিল আনন্দের।

ফখরুল হাসান: বাংলাদেশের সৃজনশীল লেখালেখির ভবিষ্যৎ সম্পর্কে আপনার মতামত জানতে চাই।

রেজাউল করিম: হুমায়ন আহমেদই এদেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় লেখক। তিনি এদেশের ব্যপক-সংখ্যক তরুণকে তাঁর লেখায় আকৃষ্ট করতে সক্ষম হন। এর মধ্য দিয়ে এদেশে ভারতীয় বইয়ের রমরমা বাজার বিলুপ্ত হয়। বিপুল সংখ্যক তরুণ তাঁর বই পড়ে বই পড়ুয়াতে রূপান্তরিত হয়। পরবর্তীতে এদের মধ্যেই অনেকে এদেশের মেধাবী লেখকদের বই পড়তে আগ্রহী হয়ে ওঠে। আখতারুজ্জামান ইলিয়াস, শওকত আলী, আহমেদ ছফার মতো লেখকের লেখার প্রতি তারা আকৃষ্ট হয়ে ওঠে। এখন অনেক প্রতিভাবান লেখক তাঁদের শিল্পোত্তীর্ণ লেখার মধ্য দিয়ে আমাদের দেশের সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করছেন। প্রবীণ লেখকদের মধ্যে সেলিনা হোসেন, নাসরিন জাহান, জাকির তালুকদার, পাপড়ি রহমান, ইমতিয়ার শামীম অত্যন্ত মানসম্মত শিল্পোত্তীর্ণ কথাসাহিত্য রচনা করছেন। লেখালেখির মধ্য দিয়ে এদেশে সাম্প্রতিককালে বহুসংখ্যক তরুণ লেখক উপন্যাস রচনায় ব্রতী হয়েছেন। এঁদের অনেকেই হুমায়নীয় প্রভাব কাটিয়ে উঠতে সক্ষম না। তবুও কিছু প্রতিশ্রুতিশীল লেখক বাংলাদেশের উপন্যাস সাহিত্যে সমৃদ্ধি আনবে বলে আমার দৃঢ বিশ্বাস।

ফখরুল হাসান: আপনার প্রিয় কিছু উপন্যাসের নাম বলেন আমারকে, আমাদের পাঠকরাও জানুক

রেজাউল করিম: প্রিয় বাংলা উপন্যাস অনেক। তবে শওকত ওসমানের জননী ও ক্রীতদাসের হাসি, সৈয়দ ওয়ালিউল্লাহ’র লাল সালু ও কাঁদো নদী কাঁদো আনোয়ার পাশার রাইফেল রোটি আওরাত, জহির রায়হানের হাজার বছর ধরে, সৈয়দ মুজতবা আলীর শবনম, শহীদুল্লা জহিরের আবু ইব্রাহিমের মৃত্যু, আহমেদ ছফার গাভী বিত্তান্ত ও পুষ্প, বৃক্ষ ও বিহঙ্গ পুরাণ, আখতারুজ্জামানের চিলেকোঠার সেপাই ও খোয়াবনামা, সেলিনা হোসেনের হাঙর, নদী, গ্রেনেড, নাসরীন জাহানের উড়ুক্কু, জাকির তালুকদারের পিতৃগণ আমার পড়া প্রিয় বাংলা উপন্যাস।

পশ্চিম বঙ্গের তারা শংকর বন্দোপাধায়ের কবি, সমরেশ মজুমদারের গর্ভধারিনী, বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় আরন্যক আমার পড়া প্রিয় বাংলা উপন্যাস।

ফখরুল হাসান: তরুণ লেখকদের প্রতি আপনার কোনও পরামর্শ আছে?

রেজাউল করিম: লেখালেখি তো এক সুজনশীল লিল্প। সৃজনশীলতা তখনই পরিপূর্ণ হয়ে উঠবে যখন শিল্পী তাঁর শিল্প সৃষ্টিতে স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্যের সাক্ষর রাখতে পারবে। একজন লেখককে দেশ ও দেশের বাইরের সাহিত্য সম্পর্কে প্রচুর পড়তে হবে। বিভিন্ন ধারার লেখার সাথে লেখককে পরিচিত হতে হবে। কাউকে অনুসরণ করে সৃজনশীল শিল্প সৃষ্টি সম্ভব নয়। লেখককে লেখার সময়ে আত্মমগ্ন হতে হবে, যেন তিনি লেখার সময়ে এই বস্তুজগতে থেকেও জাগতিক চিন্তা-ভাবনা থেকে বিচ্ছিন্ন- স্বতন্ত্র কোনও দ্বীপের বাসিন্দা- যেখানে তিনি নিঃসঙ্গ। প্রচার কিংবা পুরষ্কারের মোহে লেখক লিখবেন না, বরং তিনি সৃজনশীল শিল্প সৃষ্টিতেই তিনি অত্মমগ্ন হবেন।

ফখরুল হাসান: কাব্যশীলন কে সময় দেবার জন্য ধন্যবাদ। আর আপনার জন্মদিনের শুভেচ্ছা রইল আমাদের পক্ষ থেকে।

রেজাউল করিম: কাব্যশীলন কেউ শুভেচ্ছা রইল।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *