উপন্যাস// কালপুরুষ এখনো দাঁড়িয়ে আছে// আলমগীর রেজা চৌধুরী// পর্ব আট
- ধারাবাহিক উপন্যাস/কালপুরুষ এখনো দাঁড়িয়ে আছে/আলমগীর রেজা চৌধুরী/ প্রথম পর্ব
- উপন্যাস// কালপুরুষ এখনো দাঁড়িয়ে আছে// আলমগীর রেজা চৌধুরী// দ্বিতীয় পর্ব
- উপন্যাস/কালপুরুষ এখনো দাঁড়িয়ে আছে/আলমগীর রেজা চৌধুরী/পর্ব তিন
- উপন্যাস//কালপুরুষ এখনো দাঁড়িয়ে আছে// আলমগীর রেজা চৌধুরী//পর্ব চার
- উপন্যাস//কালপুরুষ এখনো দাঁড়িয়ে আছে//আলমগীর রেজা চৌধুরী//পর্ব পঞ্চম
- উপন্যাস//কালপুরুষ এখনো দাঁড়িয়ে আছে//আলমগীর রেজা চৌধুরী//পর্ব ছয়
- উপন্যাস// কালপুরুষ এখনো দাঁড়িয়ে আছে // আলমগীর রেজা চৌধুরী // পর্ব সাত
- উপন্যাস// কালপুরুষ এখনো দাঁড়িয়ে আছে// আলমগীর রেজা চৌধুরী// পর্ব আট
- উপন্যাস//কালপুরুষ এখনো দাঁড়িয়ে আছে//আলমগীর রেজা চৌধুরী//পর্ব নয়
- উপন্যাস//কালপুরুষ এখনো দাঁড়িয়ে আছে// আলমগীর রেজা চৌধুরী//পর্ব দশ
- উপন্যাস// কালপুরুষ এখনো দাঁড়িয়ে আছে// আলমগীর রেজা চৌধুরী // পর্ব এগারো
- উপন্যাস // কালপুরুষ এখনো দাঁড়িয়ে আছে // আলমগীর রেজা চৌধুরী // পর্ব বারো
- উপন্যাস // কালপুরুষ এখনো দাঁড়িয়ে আছে // আলমগীর রেজা চৌধুরী// শেষ অধ্যায়
মনিকা রীভ আয়ারল্যান্ডে ফিরে যায় আরো দু’সপ্তাহ পর। যাবার আগে বড্ড হইচই করে।
দেশে ফিরে যাওয়া উপলক্ষে কেনাকাটা করে প্রচুর। বিভিন্ন বিপণী বিতান ঘুরে ঘুরে কেনাকাটা চলে।
মনিকার সঙ্গে, কখনো জুডি, কখনো পার্থকে সঙ্গ দিতে হয়। মনিকার বিদায়।
মনিকাকে জুডি, পার্থ উপহার দেয় অনেক কিছু।
পার্থ দিয়েছে টাঙ্গাইলের বাজিতপুরের দুলাল বসাকের তৈরি তাঁত জামদানি আর ওর যুদ্ধক্ষেত্রে লেখা ডায়েরির একটি পাতা।
মনিকা পার্থকে দেয় পিতলের মধ্যে মিনেকড়া একটি তরবারীর মডেল।
মনিকা বলে, ‘এটা জাতীয় বীরদের প্রতীক। বিজয়ের চিহ্ন।’
মনিকা রীভ চলে যায়।
পার্থ মন খারাপ করে।
জুডি নিজের কষ্টের কথা টেলিফোনে ইনিয়ে বিনিয়ে বলতে থাকে।
পার্থ বলে, ‘মনিকা খুব স্বাপ্নিক। স্বপ্ন এবং তার প্রতিফলন চায়। ওর জন্য আমার অনেক কষ্ট জমে আছে জুডি।’
পার্থের অফিসে খুব বেশি কাজ নেই।
প্রতিদিন সংবাপত্রে প্রকাশিত মানবাধিকার লঙ্ঘন সংক্রান্ত কোনো ঘটনা, কোনো সংবাদ কাটিং করে ফাইলবন্দি করতে হয়।
চাকরি পার্থের পছন্দ। বেশ নিরিবিলি। পড়াশোনার সুযোগ আছে। পার্থ নিজকে আন্তর্জাতিকভাবে গড়ে তুলতে থাকে।