কবিতা

তীর্থ তীর্থযাত্রা, অলিগলি ভ্রমণে সম্পন্ন;মানচিত্রে পাইনি কোনো খেই!অতল সে তল, সীমাহীন সীমানা;কী খুঁজি তবু!নির্বাণ ভেবে তীর্থ করেছি,জলে ছুঁড়েছি ছাইভষ্ম!তোমাকেই কি

ক্লান্ত পথিকের ঘরে ফেরা আমি যখন এই মাটির পৃথিবীতে ভুমিষ্ঠ হয়েছিলাম, তখন আকাশ ছিল ঘোর কৃষ্ণবর্ণের মেঘে আবৃত…থমথমে মুখচ্ছবি। আমার

একটা সেকেলে চিঠি কতদিন ভেবেছি অচেনা রেললাইনে গা এলিয়ে দিয়ে শীতের মিঠে রোদে একটা কবিতা লিখব।কবিতায় মিহি কুয়াশা আর সর্ষে

গন্তব্য গলায় ঘাড়ে লেগে থাকেওম কিছু কর্পূরের মতোবেড়ালের মতো আমিও বড় ওম প্রিয়!অনিবার্য পতনের মতো নেমে আসিতোমার চোখে ঠোঁটে গলায়

গোঙানি রংধনু শীতে ঠোঁট ফাটলকালো কথা পারদশব্দসঙ্গ জ্বরথার্মোমিটারে–সাহিত্য দ্রবণওষুধে অশোক অক্ষরকাজব্যাধি আসনে গুনগুনআগুনত্যাগী মৌন মথঅসুখ রঙে বেহোঁশ দিব্যরথ! গৃহবন্দী যাযাবর

খোলা কৈশোর যেন প্রত্নতাত্ত্বিক গ্রাম থেকে খুঁজতে আসে আমার কৈশোর। এ কী শুধুই বেলুনখেলা? আমি কী বায়োস্কপের বাতাসে ভুলে যাবো

প্রগতিশীলতা ঝুল বারান্দায় ঝুলে থাকে রোদউচ্ছিষ্ট ভোগী বুদ্ধিজীবীর মতো। ডানে বাঁয়ে কোথাও না গিয়েমাঝ বরাবর আটকে থেকেসব দরোজা খোলা রেখেদুয়েক

কোনও কষ্ট নেই আমার কোনও কষ্ট নেই, জানো? দামি দামি কষ্টগুলো ছিপি এঁটে রেখেছি বোতলে, লাল নীল হামদর্দের খাঁটি পঞ্চতিক্ত

কেউ না! কেউ ভালোবাসলো নাশিশুর নিষিদ্ধ ঈপ্সার মতোএক পাতাবাহার গাছের মতো কেউ ভালোবাসলো নাদৌড়বিদের দৃষ্টি, হাওয়ার মতোকৃষকের মাটি, জলের মতো

কমরেড মান্তু ৩৬ র‌্যাংকিন স্ট্রিট- মধ্যদুপুর কয়েক রাউন্ড অতর্কিত বুলেট ঝাঁঝরা করে দিলো মান্তুর সমস্ত শরীর মুহূর্তে চারপাশ ফাঁকা যেন