আজিজ ইসলাম-এর কবিতা
কুড়ি বছর পর বছর কুড়ি পরে, মুখভর্তি সাদা দাড়িদুর্বল শরীর বইতে হাতে কালো ছড়ি।মোটা ফ্রেমের চশমা চোখে,সফেদ পাঞ্জাবি পরে হয়তকোন
Read Moreকুড়ি বছর পর বছর কুড়ি পরে, মুখভর্তি সাদা দাড়িদুর্বল শরীর বইতে হাতে কালো ছড়ি।মোটা ফ্রেমের চশমা চোখে,সফেদ পাঞ্জাবি পরে হয়তকোন
Read Moreগাছের পাতায় জলেরজীবণ এই যে রক্ত রাক্ষুসের হাত ধরে বইছে নিশ্চিত গন্তব্যেনির্বোধ কিংবা মূর্খতা সাবাড় করে নিচ্ছে সময়ের প্রয়োজনীয়তা,প্রাগৈতিহাসিক পৈশাচিক
Read Moreপিতা পিতাকে দেখিনি হয়েছি মুগ্ধসে অগ্নিঝরা বচনে,ঘুমঘোরে রোজ এঁকে যাই তারদিব্য মুখটি স্বপনে। ভাগ্যবান সে যে বেড়ে উঠেছেপিতার শাসন আদরে,ঝড়
Read Moreশব্দটা চেনা বিনির্মানে গড়া এই আমিপথে পড়ে আছি যেনখুলে গেছে এক নদীভাঁজে ভাঁজে স্মৃতি। ওখানে আলোর সাথেতোমার আসার কথাবলেছিল জল।
Read Moreতুই কবে গণতান্ত্রিক হবি তুই কবে গণতান্ত্রিক হবি জানিস্ কাল যখন আমি মরতে গিয়েছিলাম,তুই এসে সামনে দাঁড়ালি, ঘোলা চোখ না
Read Moreনয়া পঞ্জিকা নয়া বছরের আগমনে দেয়ালে ঝুলে পড়েএকখানা ঝকঝকে নয়া পঞ্জিকা।বিবিধ চিহ্নে আঁকা পুরোনো গন্ধ চাপা পড়েসাত রঙা অবয়বের নয়া
Read Moreকবিতা ও চিত্রকলা কবিতা কখনো ছুঁয়ে দেয় অজান্তেইসুপ্ত মন ও মনন।বিমুর্ত নান্দনিকতা প্রকাশে দুর্বোধ্যতায়।যেন কোনো চিত্রকলাদৃশ্যমান তবু বোধের অগম্য।কবিতা কখনো
Read Moreএক নাবিকের গল্প স্বপ্ন বুনে ছিল এই চোখভেবে ছিল গাছের পাতায়উচ্চারিত হবে প্রেমের সিম্ফনিজ্যোৎস্নার জলে স্নাত হবে এ সমাজস্বপ্নিল পাখিরা
Read Moreধন্য মানিফারুক মাহমুদ দেখছি মুক্তির যুদ্ধ। যুক্তদের সৌভাগ্য অপারস্মরণীয় সেই যুদ্ধে শত্রুপক্ষ পরাজিত হলোভোরের সূর্যের মতো সত্য হলো স্বাধীন স্বদেশযুদ্ধ
Read Moreআজিজ কাজল-এর কবিতা সোনারোদ মাঝে মাঝে অশোক, আরো-পালার দেরাজে টোকা মেরে ফেলে আসিসিন্ধু পাড়ের কতো সহস্র ঘরবাড়ি—নসুলিমার বাড়ির ভেতর ঘাসলতা বন;ক’দিন আগেও পাওয়া গেলো অজস্র সোনাপাতি, তামাটে মুদ্রার ঘটআলগা পুঁতির নোলক, ঘসেটিপাতা লেগে আছে তোমার পাললিক বুকে।আমিও নতুন করে ছড়াই ধান। বড়ো-বাড়ির ওঠোন জুড়েপ্রতিদিন বুলবুলি, ময়না পাখিটি আসবে; তাদের রোদ-পালকে সবাক হবেরেনু-বাড়ির পোনা পোনা সোনালুরা। ম্রো পাখি বন পাতার খোল থেকে একটু আগেই ঝরে পড়লো ম্রো পাখিতার বাঁশি ও ঢোলের লম্বা পিচ্ছিল শরীর, রক্তময়; উর্দ্ধবাহু-মুখ ও মুখোশ থেকে ঝরছে ঘৃণার কর্কট বিষ।অরণ্যের ভাঁজে গড়া নিখুঁত সরল শরীরআছে ব্যূহ—ঝরণা-ঝরোকা বাঁশ ও শন,আছে মায়া—ঝরণা-ঝরোকা শন ও বাঁশ।এই অপ্রতিরোধ্য সবুজ ইকো-শরীরে লেগেছে ডোরা-ভাঙা ডাঙর মশা ও লাল আঁঠালি। ছায়া দীঘল পাঠ ওমপাড়ায় আমার চাচা বাড়ি; তাদের উঠোন-অন্ধকারেপ্রতিদিন একটি রাজহাঁস এসে কিসের সোনালু ডিম পেড়ে যায়—ছন্দমাখা পায়ের ডাঙুলি ঘুরিয়ে পাখির উল্লাসে সেই-যে লাফ!তখনই বুঝতে পেরেছি শুধু মানুষ বলে কথা নয়;এই পৃথিবীর এমন সম্ভাবনা ঐশ্বর্যের পেছনেপশু আর পাখিপ্রবরের দারুণ অবদান আছে;আছে ইকো-ধ্বনি বস্তুবিদ্যাকিভাবে ঘোরাও কনুই-বাঁক?চোখের নজরে মুছে ফেলো এই সব সহযাত্রী কূল, শাশ্বত পায়ের চিহ্ন! নাগর বৃশ্চিক
Read More