কবিতা

তাঁহার-ই স্মৃতি চুমি টুঙ্গি পাড়ার এক নিভৃত পল্লী যে’দিন হাসলো,পচ্ছাত পদ বাংলা কি সুখে সে’দিন ভাসলো!খোকা নামে সেই শিশুটি বাংলার

সেদিন বৃষ্টি ছিল সাথেহাঁটার মাঝেই খুঁজে ছিলামসুখটা শ্রাবণ পাতেরসন্ধ্যা থেকে রাতে। সঙ্গী হওয়া আকাশ, তরুশব্দে চলা নদী,চলছিল মোর সাথে সাথেদিগন্ত

অন্তত ইন্দুপ্রভা ঢালো ভালো, ভালো,সরে যাক সব কালো।নম: নম: হে নিয়তি নিয়ন্তা প্রভু,কাগজে কলমের গতি বন্ধ কোরো না কভু।যে কলম

“নবনীতা,আজ থেকে প্রতিজ্ঞা করো,তোমার এই নিরন্ন প্রেমিকের মুখআর দর্শন করবেনা। হাজারো ক্লেশ, দৈন্য আরদারিদ্র্যতার অভিশাপ নিয়ে জন্মানো ছেলেটা..পৃথিবীর জঞ্জাল। এক

১. মালতী মালতী –খুলে দাও আজ নয়নের সব দ্বারদ্যাখো – খরিদ করেছি নির্জন অন্তরীপতোমার নামে হৃদয়ের খতিয়ানে –অসীম আকাশ সুনীল

দুনিয়ার বুক প্রতিদিন ভোর এলে নতুন মানুষ হয়ে উঠিসবুজের অর্থ খুঁজে চলি- নিসর্গের বাথানে। জীবনের অর্থ- এখনি; না হলে কখনোই

(১)পাপড়ির কান্না মৌমাছিরা আর আসতে চায় নাফুলদের অন্তরাত্মা ভেঙ্গে যাচ্ছেআলোর অভাবেদূষিত বাতাসে হতে চায় না পরাগায়ন,শুনি কান্নার রোল। পাপড়ির কান্না

নীরবতার চাঁদ অথবা চাঁদ পোড়া ঘোমটা পরা আগুননা চেনো সুজননা চেনো অবুঝউপরে তাকিয়ে পোড়াও নিশ্চুপ। কয়লা ময়লা নাকি আপেল মনফুলস্টপ

নিঃসঙ্গ লাগে মিরপুরের আকাশে চাঁদ ওঠে- জেগে থাকা পুরুষের চোখেহার্টের ব্যথায় ভুগছে প্রেমিক- প্রেমিকা ওপারে প্রহর গোনে…ধুকফুক বুকের কাছে নির্ঝররাত