ছোটগল্প

গল্প ‘শত্রু সম্পত্তি’ বলা নেই, কওয়া নেই, তিন-চার-ছয়মাস অন্তর ঝুল ওঠে সুরবালার। তখন চল্লিশোত্তর হিন্দু বিধবা, ভাইয়ের সংসারে নিজের ঘ্যাঁট

গল্প কুমারীর গল্প আলমগীর রেজা চৌধুরী চাচা মিয়ার দোকান থেকে বের হতে চোখে পড়লো কমলা রঙের স্নিগ্ধ বিকেল। বাঁ পাশে

এ্যাই তুমি আমার কাছে লকডাউনের নামে এ্যাতো প্যানপ্যানানি কইরো নাতো? পারলে চুপ কইরা থাহ। তা না পারলে গান গাও, বাচ্চারার

“এত প্রশ্ন কোরো না মা, বিষয়টা তুমিও জানো আমিও জানি। সেরকম হলে ডাক্তার দেখাও!”রেগেমেগে বাড়ি থেকে বেড়িয়ে গেল তিস্তা। অপরূপা

শীতকালীন ছুটি। ইউনিভার্সিটি বন্ধ। এই সুযোগে শাওন কক্সবাজার চলে যায়। হোটেল সী আলীফে উঠে সে। কক্ষ নং ৬০৩। রুম গুছিয়ে

ছোটগল্প। ডালিয়া ডালিয়ার সাথে দেখা হয়ে গেল দোয়েল চত্বরের কাছে। কার্জন হলের সামনের নার্সারিতে ঝুঁকে কী একটা গাছ দেখতেছিল নেড়েচেড়ে।

গলার স্বরটা ফ্যাসফ্যাসে নাকি বসে গেছে ? কাশি দেবার সময় রীতিমতো বিদঘুটে শুনাচ্ছে কণ্ঠস্বর।ডাঃ পাভেল রহমানের একাগ্র দৃষ্টি রাস্তার এই

রাতে খাবার টেবিলে একটা আলাপ উঠলো, কার পেতে রাখা একটা খাঁচার ভেতর কিসের দুটো বাচ্চা ঢুকে আর বেরোতে পারেনি। পরে

রাজা শশীকান্তের মনটা ভালো নেই আজ। শরীরের অবস্থাও যাচ্ছে তাই।সে অম্ল রোগী। কিছুই শান্তি মতো খেতে পারেন না। উল্টো পাল্টা

এক. আমাদের গ্রামে এমন ঘটনা আগে কখনো ঘটেনি। অতি সাধারণ গ্রাম। পাশেই একফালি নদী। নাম তার কাজলা। ওই নামটুকুই আছে।