ফখরুল হাসান | কাব্যশীলন

উপন্যাস।।‘চরের মাস্টার কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার’ ।। রাহিতুল ইসলাম।। পর্ব নয়

পরীক্ষা খুব ভালো হয়েছে শফিকের। বিশ্ববিদ্যালয়ে আজ শেষ দিন তার। এ জন্য আগে থেকেই পার্টির প্ল্যান করা ছিল। সব ক্লাসমেট

৮. মতিন সারা দিন রহিম মিয়ার বাড়ির কাজ নিয়েই ব্যস্ত থাকে। বিকেলটায় যখন গরু-বাছুর নিয়ে মাঠে যায় তখন ওর সমবয়সী

শফিকের ব্যস্ততা ইদানীং বেড়েছে। সামনে পরীক্ষা। সিলেবাস শেষ হয়নি এখনো। তবে সে যেভাবে প্ল্যান করে এগোচ্ছে তাতে পরীক্ষার বেশ আগেই

৬. শফিক যখন অষ্টম শ্রেণিতে বৃত্তি পেল তখন সে শুনল এক গ্রাম পরে আরেকটি মেয়েও ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি পেয়েছে। একইভাবে ফারিয়াও

কবিতায় বসবাস কবিতার উৎকোচ নিয়ে ভেবেছি অনেক কলি থেকে ফুল হওয়া অব্দি মূর্ছনায় অবগাহণ করে নিম তেঁতো স্বাদ এবং ক্রমশ

৫. পাত্রপক্ষ দেখে গেছে ফারিয়াকে। ছেলেরা বেশ ধনী। আর ছেলেটাকে দেখেও খুব ভদ্র মনে হলো। বড় চাকরি করে, বংশ ভালো।

জন্মের পর থেকে পরিবর্তিত হতে থাকে আমাদের অবস্থান, পরিবেশ,পরিস্থিতি, সম্পর্ক। জীবনের সবচেয়ে সুন্দরতম সময় আমরা অতিবাহিত করি আমাদের শৈশবে। দুরন্তপনার

এনাম আনন্দ- বিচিত্র কুমার- গোলাপ মাহমুদ সৌরভ- মাইন সরকার- বাসুদেব সরকার- মাথুর দাস- ইসলাম মুহাম্মদ তৌহিদ- সামিউল ইসলাম- মুহাম্মদ সাইফুল্লাহ

ঝরাপাতার দিন উদাসী বাউরি হাওয়া, ফাল্গুনের হলুদ তোমাকে দিতে চাইনি— প্রতারক সময় অলক্ষে হারাতে থাকে কেউ জানেনা অরুন্ধতীর পরিত্যক্ত খেয়াঘাটে

পটল লক্ষ্যে থাকলে অটলখেতেই হবে পটল! সারা বছর পাওয়া যায়সারা বছর খাওয়া যায়। পটল খাবো স্যুপ করেঘরে বসে চুপ করে!ভাজি