উপন্যাস ।। মরুঝড় - মোহিত কামাল

উপন্যাস।। মরুঝড়।। মোহিত কামাল।। পর্ব এগারো

॥ সাত ॥ রাতে ভালো ঘুম হয়নি রুশনা বেগমের। ঘুম ভেঙে গেছে দুঃস্বপ্নে। ফজরের আজান শোনা যায়নি এখনো। এত রাতে

॥ আট ॥ বন্ধ জানালার ফাঁক দিয়ে বাইরে তাকিয়ে রুস্তমের মনে হলো মরুভূমিতে আছে সে। দূরে দেখা যাচ্ছে ঢেউখেলানো পাহাড়।

॥ নয় ॥ উটের ঘেরে ঢুকে মুগ্ধ হয়ে গেল রুস্তম। বাচ্চা উটকে মা-উট দুধ খাওয়াচ্ছে। বুঝল, মাতৃত্বের টান সবপ্রাণিকুলের মধ্যে

দশ।। পেরিয়ে গেছে প্রায় এক মাস। ফোন করছে না রুস্তম! গাছের পাতারা ঝরে যাচ্ছে। এ সময় সন্ধ্যার আগেই নেমে আসে

॥ এগারো ॥ সংযুক্ত আরব আমিরাতে (ইউএই) বাংলাদেশ দূতাবাসের এক জুনিয়র কর্মকর্তা অফিসকক্ষে টেবিলের সামনে বসা আমির হামজা আল শামসের

॥ বার ॥ প্রতিদিনের মতো ঘের দেওয়া মরুর সীমানা থেকে প্রায় আধা মাইল দূরে লতাপাতা, শিকড়বাকড় সংগ্রহ করছিল রুস্তম আর

॥ তের ॥ মুঠোফোন সাইলেন্ট করে বালিশের কাভারের ভেতর রেখেছিল কলি। কিছুক্ষণ পরপর বের করে দেখত কল এসেছে কি না।

॥ চৌদ্দ ॥ উদ্বেগের আগুনে যেন পুড়ছে উদ্বেগ। মহলের কঠোর শৃঙ্খলের শিকল ছিঁড়ে গেছে রুস্তমের দাবিদাওয়ার কথা শুনে। বেপরোয়া হয়ে