অণুগল্প

প্রতিনিধি জীবন ও জীবিকার জন্য দৌড়াতে হয় সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত। মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘরে ঘরে ঘুরে ঘুরে টাকা আদায়

লকডাউনের বাজারে অনেকেরই খাবার জুটছে না। তাই বেশ কিছু স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে এগিয়ে এসেছে।বেলা বারোটা নাগাদ পি জি হাসপাতালের

বিপদ কখনো বিপদে পড়ে না__হারামজাদি এইটা না বুইঝাই খাড়ার ওপর আমাকে বিপদে ফেললো। শুনেছি শয়তান মরে গর্তে পড়ে। আমি কোনো

শ্রমণ পেরিয়ে চলেন অবন্তী কোশল-মগধ। মাঠ-ঘাট নদীজল, সুনীল প্রান্তর। বার্তাবাহক তিনি প্রেমপ্রীতির। গাছের শ্যামল ছায়া, পাহাড়ের সানুদেশ, জীর্ণ পর্ণকুটির সব

সময় টা ২০৫০ সাল। কি এক দুর্বিষহ সময়। মরে যাচ্ছে সব পাখি আর প্রজাপতি কি এক অজানা সংক্রমণে। বিশ্ব কি

ক্লান্তি জড়িয়ে আছে পৃথিবীর দেহ ও মনে। শিউলি যেহেতু এই দুনিয়ারই অংশ তাই সেও ক্লান্ত, শিউলি ট্রেনে। জানালায় মাথা রাখলে

তারাবিবি চার ভাইয়ের এক বোন। সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের মেয়ে। বাবা হাবিবুর রহমান মেয়েকে বিয়ে দিয়েছিলেন নিজ বাড়িতে লজিং মাষ্টার আসিফ

কুয়াশায় ঢাকা ভোরে কাগজ কুড়াচ্ছে রতন, মাঝে মাঝে শীতে কেঁপে উঠছে, অনেক কষ্টের জীবন এই পথশিশুদের, শীতের সকালে ও জীবন

-এই সরি সরি…আসতে একটু দেরি হয়ে গেল (আনিতা) -একটু না অনেক দেরি। ভিজে গেছো পুরো। ছাতা নেই? (শুভ্র) -আছে…মাঝরাস্তায় ভেঙে

-এই ছাড়ো ছাড়ো, আমি গোছল করে এসেছি তো! না, আমি তোমাকে ছাড়বো না। প্লিজ সোনা। এখন নয়… -কেন? -সাহেব রাতের