নির্বাচিত

মধ্যরাত পেরিয়ে যাচ্ছে। জর্জ ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটির মেডিকেল ফ্যাকালটির ল্যাবরেটরিতে এখনও লাইট জ্বলছে। এয়ারকুলার চলছে। পিনপতন নিস্তব্ধতা জমে আছে রুমজুড়ে। মুখে

এতক্ষণ যদিও বা চাকা ঘুরছিল জিপের, কিছুক্ষণ পর পর গর্তে পড়ে ঝাঁকি খেতে খেতে পাছার ছাল-চামড়া উঠে যাবার জোগাড় হলেও,

লঞ্চ থেকে নেমে গুটি গুটি পায়ে রামশরণ সপরিবারে বাঁধের উপর উঠে আসে। এর মধ্যে তিনবার সে পা ফস্কে পড়ে গেছে।

এক…দুই…তিন…চার…পাঁচ…ছয়… আমি মৃদুস্বরে গুনছি। আর আমার পৃথুলা আম্মা কানে ধরে ওঠবস করছেন। চেষ্টা করছি অন্যকিছু দেখার। ঘরে গত বছরের একটা

আমি তখন হাফপ্যান্ট পরা টিনটিনে বালক। লম্বা সরুসরু পা। সেই পা দেখে আমার নানী প্রায়ই শ্লোক বলেন- ‘বাঁশের কঞ্চি, কইঞ্চা

অন্ধকার এখন শরীর। হালিমার শরীর। কখনো এমন সময় আাসে যখন নিজের শরীরের দিকে তাকালে অন্ধকার ছাড়া আর কিছু বোধ হয়

ব্যারিস্টারের মুখের দিকে তাকালেই মনে হয় লোকটা কোষ্ঠ্যকাঠিন্যের রোগী। তার ওপর হতে পারে গতরাতে বেচারা ইসবগুলের ভুষি খেতে ভুলে গেছে।

গাছটির দুটি ডাল প্রসারিত দুই বাহুর মতো আগলে রেখেছে চারপাশ। সবুজ পাতার ওপর আছড়ে পড়ছে রোদ। নিচের জমিনে নড়ছে ছায়া।