কবিতা

এলিজি এ সখি হামারি দুখের নাহি ওর।এ ভরা বাদর মাহ ভাদরশূন্য মন্দির মোর॥─বিদ্যাপতিকেঁদেও পাবো না তোমাকে বর্ষার অজস্র জলধারে─সে আমি

বৃষ্টি তুমি কি আমার নামে বদনামরটাও প্রত্যহ!দেখেছো কি ধারাজল প্রবল বর্ষণেকি লিখেছে তোমার শিয়রে গতকাল?উঠোনের হাঁটুজল ভেঙেমিথ্যাচার রটাও কি করে!দেখো-

বৃষ্টি এলে বৃষ্টি এলে আকাশটা খুব আপন হয়ে যায়ডিঙ্গি নৌকায় চুপচাপ ঘুমায় স্বদেশনিঃশব্দে বেজে ওঠে আবেগের সুরভেজা বাতাসে ভেসে আসে

পঞ্চাশে স্বদেশ পঞ্চাশ ছাড়িয়ে গেছে সেই কবেঅথচ হিসাব কষিনি কোনদিনসুবর্ণ সময় সাড়ম্বরে দেশএকে একে তোমারও পার হয় পঞ্চাশঅংকটা বেশ, তবুও

বরষা মেয়ের নাম বৃষ্টিতে ফোটে যে ফুল-সবগুলো নামকদম জারুল জুঁই শেফালি বকুলমালতিকা ফুটেছিল তোমার বেণীতেবর্ষা এসেছিল কাল-সেই ফুল নিতেবর্ষা এসেছিল

বৃষ্টি, বৃষ্টি বৃষ্টি ০.বৃষ্টি, কুহককানাওলি : ভাঙো মেঘ, বঁধু! যেভাবে ভাঙতেছ ইট। ছড়াক কিছু- রাবিশ রাবিশ, সলিড লাল গুড়া-। আর

স্রোতস্বিনী একরাশ মেঘ বুকে নিয়েআকাশটা অভিমানী হয়ে আছেতুমি আর কেন অভিমান জমাও? জমাট শিলা নয়, নদী হও স্রোতস্বিনী।তোমার দুয়ার বন্ধ

আলোড়ন তুমিও বয়ে গেছ সময়ের স্রোতে,জেনে বুঝে হারিয়ে গেছহারিয়ে যাওয়ার পথে। আমিও বন্ধ করেছি চিরতরে এই দরজাসম্পর্কের নামে করেছ আমায়কখনো

সম্পর্কের উপাখ্যান কিছু সম্পর্ক যত্ন করতে হয়;তেলে-জলে তিল তিল বাড়তে দিতে হয়।হেমন্তের হলুদাভ পাতার মতো নিরস, নিঃসঙ্গ হতে দিতে নেই,ঝরে

অরুনিমা আর শুভংকর (মেসেঞ্জারে টুং করে শব্দ)=কী! আজ দু’দিন হলো কোন শব্দ নাই যে?—ও তাহলে খেয়াল করেছো আমি দু’দিন ধরে