উপন্যাস

এককৃষ্ণপক্ষের চাঁদটা নিঃসঙ্গ পথিকের মতো দূরের আকাশপথ পাড়ি দিচ্ছে। আর পুরোগ্রামটা স্নান জ্যোৎনার ছায়ায় রাত্রির কোলে গভীর নিদ্রায় নিদ্রিত। গ্রাম

শুনেন খালা, বিজ্ঞানীরা সব সময় আবিষ্কারের চিন্তা করে। তারা ভাবে বিজ্ঞান নিয়ে। বিজ্ঞান যেভাবে দৌড় পারছে মানুষ কোথায় যাবে, কী

আজ আমার ছুটি। কাল সারারাত জেগে প্রুফ দেখেছি। ঘুমিয়েছি প্রায় শেষ রাতের দিকে। মাথাটা টন টন করছিলাে চোখে ব্যথা। ভালাে

ক্লাসে মন বসে না তাদের। আফরিন, বাবলী, রুপা আর শম্পা বসেছে পাশাপাশি। নিজেদের মধ্যে তারা ব্যস্ত। বাবলী সবাইকে আড়াল করে

মিতুল প্রাণপণে ওর ঠোঁটটা কামড়ে ধরে আছে। মিতুল এখন আমার থেকে ছিটকে বেরিয়ে গেছে।মহিলা ততক্ষণে কলা কিনে একটা গাড়িতে উঠেছেন।

তৃতীয় পর্ব: দৃষ্টি প্রতিবন্ধীর ফেসবুক অনেক দিন ধরে জয়িতার মাথায় একটা বিষয় ঘুরপাক খাচ্ছে। সে যখন চোখে দেখত তখন ফেসবুক

উপদেশ দিস না জামেরী। জানিস, ছন্দা চলে যাবার পর আমার মনে হলো বুলেটের একটা গুলি অন্ধকারে ছুটে গেছে। সাঁই সাঁই

জামান তার অপেক্ষাই ছিল। তাকে দেখে মৃদু হাসে — ‘এসেছো, বস।’ রুম্পা ব্যাগ খুলে দশটা পাঁচশাে টাকার নোট জামানের সামনে

আতিকন জয়িতার হাত ধরে পানিতে নামে। জয়িতা সূর্যাস্তের দিকে তাকিয়ে থাকে, যদিও সে দেখতে পায় না। সন্ধ্যার অন্ধকার আস্তে আস্তে

‘ইস্তিয়াক কি ল্যাংড়ার৷ ওখানে যায়?প্রচণ্ড গরম পড়েছে । দরদর করে ঘামছে বিডি। তার প্রশ্ন শােনেনি। বিডি’কে সময় দিল সে। গাড়ি