ছোটগল্প

হঠাৎ এত ধনসম্পদের মালিক হয়ে যাবেন, তা কয়েক বছর আগেও তৌফিক আলম ভাবেননি। তাঁর অবস্থা এমন হয়েছে, বলা যায়, আঙুল

ছ সুনসান নীরবতা মৃদু তছনছ হতেই চমকে ঘাড় ফেরালেন নাহার। শ্যামলা নয়, কালো থেকে কিছুটা উজ্জ্বল, যাকে তামাটে বলা চলে।

এখানে সকাল-দুপুর কী বিকেল সব কিছু বড় নরম আর মায়ার আলোতে লেখা। ভোরের সবুজ ইউক্যালিপ্টাস, ক্যামালডুনেসিস, শাল, মিনজুম আর ওরিকুলেফোরমিস

মানুষ এখন লজ্জায় মুখ ঢাকে না মাস্ক দিয়ে মুখ ঢাকে। করোনা আর কনডমেরপ্রথম সংস্পর্শে ভাব-বন্ধনে জড়িয়ে গেছে। তাদের নিয়ে মানুষ

কনফারেন্স রুমে সকালের নিয়মিত ব্রিফিং চলছে। বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর শামসুর রহমান ,চেয়ারে বসে আছেন। বিভিন্ন বিভাগের বারো জন ডাক্তার তাঁর

লোকটা গত শতাব্দীর কায়দামাফিক সূর্যাস্ত দেখছিল। তার চোখে ফুটে উঠেছিল তন্ময় কল্পনা : বাঁদিকে চওড়া নদী, সেখানে সূর্যের প্রতিবিম্ব ডুবে

ঘনঘন সাইরেন বাজিয়ে এম্বুলেন্সটা বেরিয়ে গেলো। মানুষের জটলা আরো বৃদ্ধি পাচ্ছে। সবার চোখে মুখে আতংক। কেউ বলছে মেয়েটা মারা গেছে।

কিছুই ভাল লাগে না! ঘুমাতে ভাল লাগে না। খেতে না। হেঁটে না। ভাল লাগে না পড়াশোনাও! তাহলে ভাল লাগেটা কী?

ক. মাঘ মাস। রাতগুলোতে এখন জাড় পড়ে জবর! ঠান্ডায় একেবারে হাড়ে কাঁপন ধরে যায়। বাড়িটার উত্তর দিক খোলা বলে শীতটা

শরতের শেষ বিকেলের ঝাল হারানো কিংবা ছাল ছড়ানো সূর্যটার হলুদ আলোর রশ্মিতে একটু অন্যরকম  সৌন্দর্য ছিল। রোদের এই কড়া মিঠা