ফখরুল হাসান | কাব্যশীলন

ঘরের বারন্দায় ছোট ছেলেমেয়েদের খেজুর পাতার মাদুর পেতে ঘুমিয়ে রাখতে নেই। শেয়াল মুরগি ধরার মতো ওতপেতে থাকে। তারপর কামড় দিয়ে

ঈদসংখ্যার কবিতা।। রায়হান উল্লাহ

১. লাল রঙের কথা লাল রঙা কথাগুলো এগিয়ে যায়। বিশ্ব সংসারে। নিউরনে আলো ছড়ে। কথাগুলো পড়া হয়। লজ্জিত চরাচর। কেমনে

সে তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ে। স্কুলের পড়ায় মনোযোগ কম। লেখাধুলায়ও মনোযোগ নেই। বাসার সবাই এ বেশ নিয়ে বেশ চিন্তিত। এ বাসায়

সাঁঝের অন্ধকারে আবার কি দেখা হতে পারেআমরা কি অনেকটা দূর চলে গেছিসায়াহ্ন কি হয়েছি পারফিরতে গেলে বেলাবেলি বড় কি দেরি

তাঁহার-ই স্মৃতি চুমি টুঙ্গি পাড়ার এক নিভৃত পল্লী যে’দিন হাসলো,পচ্ছাত পদ বাংলা কি সুখে সে’দিন ভাসলো!খোকা নামে সেই শিশুটি বাংলার

লোকালয় ঝড়ের গতিতে ছুটছে পেছনে- গাছপালা-ক্ষেতখলা-কাজকরা মানুষজন- ঘরবাড়ি সবশুদ্ধ মুহূর্তে দৃষ্টির আড়াল। জানালায় চোখ রেখে মনে হয়- ছুটেচলা সব কিছু

সেদিন বৃষ্টি ছিল সাথেহাঁটার মাঝেই খুঁজে ছিলামসুখটা শ্রাবণ পাতেরসন্ধ্যা থেকে রাতে। সঙ্গী হওয়া আকাশ, তরুশব্দে চলা নদী,চলছিল মোর সাথে সাথেদিগন্ত

অন্তত ইন্দুপ্রভা ঢালো ভালো, ভালো,সরে যাক সব কালো।নম: নম: হে নিয়তি নিয়ন্তা প্রভু,কাগজে কলমের গতি বন্ধ কোরো না কভু।যে কলম

জাহেদের ঈদ দু’টি জামা নিলো জাহেদএ বছরের ঈদেনতুন জামা খুশীর কারণঘাটতি হলো নিদে জামা দু’টি চকচকে রংএকটি রঙে সাদাঅন্য জামা

গ্রামের নাম বরকতপুর। একশ পাঁচটি ঘরের একটি গ্রাম। বারোটি বংশে বসবাস হাজার মানুষের। কারো টিনের ঘর। কারো বা আধা পাকা।