কিশোর উপন্যাস

দুই : শরীয়তপুরের জাজিরা পয়েন্ট। পদ্মাতীরে চলছে সেতু নির্মাণ কাজ। দক্ষিণাঞ্চলবাসীর দীর্ঘ দিনের লালিত স্বপ্ন পূরণের কাজ। খোলস ছেড়ে বেরিয়ে আসতে

চারদিকে কান্নার রোল। প্রায় তিন হাজার পরিবারে শোকের ছায়া। ছায়া লম্বা হতে হতে আকাশ ছুঁয়েছে। পাতাল ছুঁয়েছে। ছুঁয়েছে সাগরের তলদেশ।

১২ প্রচন্ড উত্তেজনায় হাত নাড়িয়ে সুন্দ্রাকাঠি বাজারে দাঁড়িয়ে অয়নের বাবা বলছেন, হা হা, ওসব আমাকে বুঝাতে হবে না। বহু দেখেছি।

১১ ক্ষিপ্র গতিতে ছুটে চলছে একটা কালো গাড়ি। শা শা শব্দ করে এগিয়ে যাচ্ছে অজানা পথে। ভয় পাইয়ে দেওয়ার মতো

১০ ওসি কুতুবউদ্দিন পা রাখলেন শিক্ষকদের কক্ষে। তার সাথে ছয়জন পুলিশ। সালাম করল সবাই। বসলেন অফিসার। জানতে চাইলেন কী ঘটেছিল?ভেঙে

৯ বোকার মতো তাকিয়ে আছে নিলয়। তার মাথা অচল গাড়ি। কিছুই ভাবতে পারছে না। সামি বলল, রেজা স্যারের কাছে যাই।

অষ্টম পর্ব চল, ক্লাসের দিকে যাই। বলে হাঁটা শুরু করল নিলয়। পেছন ধরল অয়ন। ক্লাসে গিয়ে বসল। ডানা জানতে চাইল

সপ্তম পর্ব

ষষ্ঠ পর্ব