উপন্যাস

আট. এক্সপোর্ট ইমপোর্ট, ক্লিয়ারিং-ফরোয়ার্ডিং, ইনডেন্ট-ইনভয়েসের আলো আঁধারি অলিগলি ঘাঁটতে ঘাঁটতে অচিরেই শওকত আলী গোলকধাঁধাঁর তালগোল কাটিয়ে ওঠে। পৌঁছে যায় ভিন্ন

বেল বাজতে চাকর দরজা খুলে দিল। বেলিখালা কাজের ছেলেমেয়েদের চাকর বা চাকরানি বলে এখনাে ডাকেন। বেলিখালার মতে দেশ যত সভ্যতার

ছয় খুবই অবাক করা বিষয় হচ্ছে, শওকত আলীর পদত্যাগপত্র নিয়ে পরে আর একটি কথাও তোলেন নি মনিরুজ্জমান সাহেব।কীভাবে যে তিনি

আবদুল্লাহ সাঈদ মাথা চুলকোয়— ‘হ্যা, তা একটু সেলিব্রেশন তাে দরকার।’‘হ্যাঁ, হ্যাঁ, বি ফ্রাঙ্ক’— সে কথা ফেলতে দেয় না─ ’বিডি ইজ

॥ সাত ॥ রাতে ভালো ঘুম হয়নি রুশনা বেগমের। ঘুম ভেঙে গেছে দুঃস্বপ্নে। ফজরের আজান শোনা যায়নি এখনো। এত রাতে

পাঁচ মাঝেমধ্যে আমাদের যাপিত জীবনে এমন সব ঘটনাও ঘটে, যার কার্যকারণ মিলিয়ে ব্যাখ্যা পাওয়া ভার হয়ে ওঠে। একটি ঘটনার সঙ্গে

এ সময় কে আসতে পারে?শব্দটা আজকে একদম অন্যরকম মনে হচ্ছে। মিতুল নয়তো? কিন্তু মিতুল তাে কখনাে এমন শব্দ করে না?

সত্যি বলতে কী ঠিক দুটো দিন পরেই ফারজানার টেলিফোন। কাজের মেয়েটি তার বাসায় এসে বসে আছে। সঙ্গে আছে তার ফুপু।

॥ ছয় ॥ রুস্তমের চাকরির জন্য সুপারিশকারী দুবাইয়ের বাসিন্দা প্রকৌশলী আমির হামজা আল শামস ক্রিমিনাল সেলের ইনচার্জের উদ্দেশে প্রশ্ন ছুড়ে

চার ছোটবেলায়, মানে সকুল পেরিয়ে সবে কলেজে পা দিয়েছে এ রকম সময়ে শওকত আলি কে একবার বিশেষ একটা কাজে সিরাজগঞ্জ