বহুমাত্রিক লেখক মনি হায়দার-এর জন্মদিনে কাব্যশীলনের শুভেচ্ছা
মনি হায়দার।
কচানদী। প্রবল স্রোত। পাড় ভাঙ্গে আর ভাঙ্গে। সেই ভাঙ্গনের পাড়ে একটি সবুজ গ্রাম: বােথলা।
বােথলায় জন্ম নেন মনি হায়দার ১৯৬৮ সালের পহেলা মে (সার্টিফিকেট অনুসারে)।
মা : ফজিলাতুন নেসা পুষ্প। বাবা : তবিবুর রহমান।
উপজেলা : ভানডারিয়া। জেলা : পিরােজপুর। বৃহত্তর বরিশাল।
শৈশব থেকে লেখালেখির শুরু। লেখক হওয়া ছাড়া কোনো দ্বিতীয় স্বপ্ন ছিল না।
১৯৮২ সালে এসএসসি পরীক্ষা দিয়ে ৯৩ টাকা নিয়ে ঢাকায় আসা।
সেই থেকে ঢাকায় আদিম উদ্বাস্তু একজন।
১৯৮৬ সালে অধুনালুপ্ত দৈনিক বাংলার বাণীর।
‘শাপলা কুঁড়ি’র পাতায় ‘চোর’ গল্প দিয়ে যাত্রা শুরু।
বাংলাদেশ বেতারে ছিলেন ষােলাে বছর।
লিখছেন গল্প-উপন্যাস-নাাটক। প্রকাশিত বই ষাটের অধিক।
বাংলা একাডেমিতে কর্মরত।
জিটিভির শিল্প সাহিত্য সংস্কৃতি অনুষ্ঠান ‘শিল্পবাড়ি’র উপস্থাপক।
জন্মদিনে কথা হলো উপন্যাসিক, গল্পকার ও শিশুসাহিত্যিক মনি হায়দারের সঙ্গে।
তিনি জানালেন, বাংলা একাডেমিতে কাজ করার পাশাপাশি লেখালেখিটাকে নিয়েছেন
জীবনের একমাত্র ব্রত হিসেবে।
তাই কথা বলার শুরুতেই তিনি অকপটে স্বীকার করে নিলেন, ‘লেখালেখিটাই আমার প্রাণ।
এ কাজ যদি আমার থেকে দূরে সরে যায় তবে আমি তো আমাতে থাকব না।’
পুরস্কার : অগ্রণী ব্যাংক শিশুসাহিত্য পুরস্কার—২০১০, ২০১৮।
এম. নূরুল কাদের শিশুসাহিত্য পুরস্কার— ২০১২।
শ্রীপুর সাহিত্য পরিষদ কথাসাহিত্য পুরস্কার— ২০১৯।