কিশোর কবিতা নজির রায়হান
ঋতুর বাংলা
শরৎ-এ ধবল মেঘের
নদ-নদীর
কোলে কাঁশফুল কমর দোলে।
শীত এলো, শূণ্য হলো
শীতল হাওয়ায় নাচন দিলো
তালে তালে বুড়ো পাতা ঝরিয়ে গেল।
বসন্ত এলো পূণতা পেল।
কচি পাতায় হাসি পেল।
প্রকৃতি তখন প্রান পেল।
বসন্ত গেল বর্ষা এলো।
মেঘ কালো বৃষ্টি দিলো।
বাংলার জমিন প্রাণ পেল।
মায়ের মুখে হাসি এলো
বাবা তখন কাজে গেল।
ঈদের আমেজ
চাঁন্দের বিকেলে মেহেদী নিয়ে
হিরিক পড়তো বুবুর দরে।
সুরমা! আতর! শৈশব কালে
মায়ের হাতে কত না পড়েছি নয়নে।
ঈদের দিনে, গোছল শেষে পীড়ায় বসে…
মা আনলো পান্জাবী-পায়জামা
পড়িয়ে দিলো গায়ে।
সঙ্গে আনলো সুরমা-আতর
খুশবু ছড়ালো গায়ে।
আব্বুর হাতের আঙ্গুল ধরে
যেতাম মোদের ময়দানে।
নামায শেষে বাড়িত ফিরে
সহপরিবারে খেতাম ইচ্ছে মতো।
পড়বি তুলবো বলে ঘুরতাম মামাদের বাড়িতে বাড়িতে!
“কিশোর কবিতা” নজির রায়হান,
আপনার কবিতা ২ টি ভালোই লাগলো।আমি খুব মনোযোগ দিয়ে কবিতা দুটি পড়েছি আমার কাছে সুন্দর হয়েছে। আপনি কবিতার চর্চা চালিয়ে যান। দেখবেন একদিন আপনার কবিতা আরো চমৎকার- হবে। সুন্দর হবে। আর লেখাপড়াটাও সাথে সাথে চালিয়ে যেথে হবে। বড় হওয়ার পথ অনেক বড় নজির রায়হান এটি অন্তরে গেথে রাখবেন। আমার সালাম নিবেন,আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ-।
……কবি শওকত আলম
০১৯১৪৭৭০৯১০
আবার মার্কা কবিতা
আবাল