কবিতা

উপস্থিতির দহন কি ভীষণ রকম দুঃসহ উপস্থিতি তোমারকরোটিতে আঘাত হানো নিয়তোচিন্তার ভাঁজে ভাঁজে লেগে থাকোঅশরীরীর মতো। মাকড়শার জাল বোনাচঁড়ুইয়ের উড়ন্তপনাদেখে

অনাস্বাদিত প্রেম ধূলিকণা হয়ে, ভেসে বেড়াও।ছুঁতে গেলে, উড়ে এসে চোখেপড়ে জ্বালা দাও ভীষণ।ধূলিকণা অধরায় রয়ে যায়।বুদ্বুদ হয়ে, সাবানের ফেনায়মিশে থাকো।

সম্পর্কের দূরত্ব উড়ে চলে মেঘ বিষাদের ছবি বুকে নিয়েপ্রকৃতির মন খারাপ তাই ভাঁজে ভাঁজেবৃষ্টির বেদনাহত হৃদয় গুমরে গুমরে কাঁদেযেদিন থেকে

আমাদের গল্পগুলি আমাদের গল্পগুলো রাতের পোশাক খুলে গোড়ালির নৃত্য হয়ে দাঁড়ায়আমরা হাত রাখি- পরস্পরের উল্টোদিক,বিষমবাহুর কোন বরাবর একটি দৈঘ্যমধ্যবিত্ত অভাবের

ইস্তফা কী লিখবো আজ; কার জন্য ভরাবো প্রিয় ডায়েরির প্রত্যেকটি পাতা? পাতাগুলো না হয় থেকে গেলো পরিচয় নিয়ে নিজেদের। বর্ণগুলো

নীল শরতের নীলের চেয়ে অধিক নীলআমাদের জীবনে লেপ্টে আছেআমরা তা কিছুতেই পেরিয়ে যেতে পারছি না. . .ঋতুর নীল দীর্ঘস্থায়ী নয়হেমন্তে

গল্প কথারাতের শরীর জুড়ে নেমে আসাতিমির অন্ধকারের মতোযেমন কোন সত্য নেইএ সত্যের মতোই কোন কোন গল্প কথারাওহারিয়ে যায় কালের গর্ভে।স্বেচ্ছায়

কপটতা অনেকেই হয়ত অপছন্দ করেনকাউকে ব্যতীপাত করে মরতে চাই না। অনেকে আজ হয়ত মনে রেখে ক্ষোভ-ভারসাম্য ইষ্টাপত্তি! মনে মনে বিষ

ভোকাট্টা ঘুড়ি হয়ে ফিরতে চাই নাভোকাট্টা প্রেমের ঘুড়ি হয়ে ফিরতে চাই না প্রিয়তম, অন্তত কাঠ-পেরেকের মতো আলিঙ্গনের চুমু খেয়ে বলো