কবিতা

বাতাসে আতরের সুবাস এই যে নিশ্ছিদ্র নৈশব্দ নিস্তরঙ্গ উর্মিমালাঢেউয়ে ঢেউয়ে বয়ে চলেছে কত সাল কত যুগবাতাসে আতরের সুবাস, তীব্রতা ভোতা

অপ্রত্যাশিত ঝড় মরুভূমির মাঝখানে দাঁড়িয়েজ্যোৎস্নায় ঝলমলে বালুর সাথে,করেছি সখ্যতা।বিষাদে ভরা মন-আকাশেস্মৃতির আলপনা এঁকেভেসেছি স্বপ্নস্রোতে।কাগজের ন্যায় জীবনের শুভ্রবুকেরঙিনকালির আখরে সাজিয়েছিহৃদয়জমিন।সেদিন বুঝিনি

প্রিয়জন একজন (অকালপ্রয়াত বিশিষ্ট ব্যাংকার শ্রদ্ধেয় সাইদুল হাসান স্মরনে) সে ছিলো বৃষ্টির মতনকিংবা আকাশের মতমৃদু জ্যোৎস্নাআলোকিত সকালএকরাশ রোদ্দুর অথবাখুঁজে পাওয়া

হারাবো ধোঁয়াশায় হারিয়ে যাবো সন্ধ্যার আঁচলের আধাঁরে।হারাবো ধোঁয়াশায়,বেমালুম ভুলে যাবো সকল পিছুটান…অভাবের জানলা দিয়ে ঢুকবে কুয়াশা প্রেম,শীতের নিস্তব্ধতায় মার্জিত ভালোবাসাপ্রাণ

পথের দিশা খুঁজি বার বার চেয়েছি যেতেকিন্তু আজো হয়নি যাওয়াচুকে গেছে সব লেনাদেনাপথিকের ভীরে পথ হারিয়েছি।পথের দিশা খুঁজে। নদী ভাঙনের

প্রাক্তন সামাজিক নিয়মে আলোকঝলমল উৎসবেবাজবে সানাই, হবে হইহল্লোর। তারপর…অপরিচিত কারো বাহুডোরে গভীর আলিঙ্গন!তবুও ভুল বুঝাবুঝির উর্ধে থাকুক প্রেমের স্মৃতিফ্রেমে বেঁধে

জখম এই অস্থিরতা ধূসর হাওয়ার মতন বসন্তের কোকিল যদিও চঞ্চল হাওয়ায় গগনবিদারী সুর চেরি কাঠের বন, ফেঁটে যাওয়া কাঠঠোকরার ঠোঁট

তুমি মেরুনিশীথ প্রতিদিন এই তুমি মেরু-নিশীথের স্তব্ধ সমুদ্রের গভীরতাএই তুমি প্রভাতের নদীর মতো প্রতিভাময়এই তুমি আপন আলোয় উজ্জ্বল উচ্ছলিয়া যাও

হে ঈশ্বর আমি আকাশ হতে চাইমেঘ হয়েপৃথিবীর কোণায় কোণায়ভেসে বেড়াতে চাই;পাহাড় তৃণমূলেরঅতিথি হতে চাই। হে ঈশ্বরযদি আমাকে আকাশ করতে না

ভ্রমর বক্ষে বাঁধিয়া বিষের থলিচক্ষে ফোটাও ফুল-বন্ধু তোমায় প্রেমিক বলিজানি, করছি ভুল। পঙ্কিলে ফোটে কোমল পদ্মনর্দমাতে নামি নাই-হৃদয়ে এসেছে যে