উপন্যাস

তিন বর্ষা যায় বর্ষা আসে। কালপরিক্রমায় ঘুরে আসে ১৯৮৮ সালের প্রলয়ঙ্করী বন্যা। তরতর করে বাড়তে থাকে যমুনার জল। বাড়তে বাড়তে

৪      মতি মিয়ার ঘটনার পর রজবকে ঘন ঘন খবর দেয় চন্দ্রভানু, কি-না, অদ্ভুত স্বপ্ন দেখেছে কাল রাতে, অনেক সাপ, অনেক

দুই স্বপ্নধোঁয়া যমুনার জলে দলবেঁধে বালিহাঁস, পাতিহাঁসের মাছ শিকার আর পানকৌড়ির টুকটুক করে দেয়া নিত্যকার ডুবের সঙ্গে মাখামাখি আজিরনের প্রমত্তা

তিনের দুই পশ্চিমকান্দি মসজিদের বড়ো হুজুরের খোঁজ নিয়ে জানা যায় তিনি সপ্তাহ শেষে সুগন্ধি নিজ বাড়ি গেছেন। মতির কথা মনে

পর্ব তিনের এক ওমর সরকারের বাইরের ঘরের সামনের উঠানে বিশাল নারকেল গাছটার নীচে এসে দাঁড়ায় রজব আলী। গতকাল যে ঘটনা

২ চওড়া পিড়ার উপর হাতগুলো ছড়িয়ে রেখে মাস্টারবাড়ির ঝিনুক, আসাব আর মিয়াবাড়ির মইরম ছড়া কাটে আঙ্গুল ছুঁয়ে ছুঁয়ে ─এচকি ভেচকি

চন্দ্রভানুকে কবরে নামানো হবে, চল্লিশ কদম পেরিয়ে গেলে তাকে জিজ্ঞাসা করা হবে, তোমার রব কে, মান রাব্বুকা? তোমার দীন কী?

১৬ বিয়ের পর প্রথম প্রথম বছরে দুতিনবার বাবার বাড়ি যাওয়া হতো পদ্মর। বাবা মারা গেলে তিন ভাই আলাদা সংসার শুরু

১৪ অতুল আর নিরু দুজনের রেজাল্ট ভাল হচ্ছে। শিক্ষকরা সকলেই আশাবাদী। এরা দুজন ভাল রেজাল্ট করে স্কুলের নাম উজ্জল করবে।