ঈদসংখ্যার কবিতা।। সাব্বির হোসেন শোভন
বলতে পারি নাই কখনো
মাঝে মাঝেই আমার চায়ের কাপে তেল চটচটে হেমন্ত এসে শুয়ে থাকে,
ভাসে চায়ের কাপে।
সেই হেমন্ত শুধু চায়ের রংয়ে না, কখনো কখনো তোমার সাথেও আসে।
মাঝে মাঝেই বড় ‘গোছগাছ’ তুমি, হলদেটে তুমি -যেনো হেমন্তই তুমি।
সেই তোমাকে -তোমাকে দেখাতেই এক বৈশাখী ঝড় উঠে; বুক পকেটের থেকে কয়েক ইঞ্চি দূরত্বে।
সেই বৈশাখী ঝড়, গোছগাছ তোমাকে; তোমার সাথে চলা হেমন্তকে ছুতে জানে না, পারেও না ভিজাতে বা ভাসাতে; তোমাকে।
সেই বৈশাখে আমিই ভেসে চলি, তোমাকেই ভেবে চলি।
আমার বৈশাখ কখনো তোমার হেমন্তকে বলতে পারে না – ‘ভালোবাসি’।
তবুও ভালোবাসি
ভালোবেসে আমি বারবার ফিরে তাকিয়েছি,
দাড়িয়ে পরেছি মধ্যপথে।
মনে পড়েছে,
ভুলতে চেয়ে বারবার মনে করেছি।
ভালোবেসেছি, চেয়ে থেকেছি; শুধু যাওয়া হয়নি কখনো কাছে –
ভয়ে অথবা অনেক ভালোবেসে।
চাইনি কখনো তা না, তোমার কাছে চাইনি কখনো তোমাকে।
ঈশ্বরকে বলেছি; চেয়েছি।
ভালোবেসেছি তোমাকে, চাইনি কখনো তোমাকে তোমার কাছে, পাইনি।
তবুও তোমাকেই ভালোবাসি।
তুমি যখন আসো
মাঝে মাঝেই আমার চায়ের কাপে তেল চটচটে হেমন্ত এসে শুয়ে থাকে,
ভাসে চায়ের কাপে।
সেই হেমন্ত শুধু চায়ের রংয়ে না, কখনো কখনো তোমার সাথেও আসে।
মাঝে মাঝেই বড় ‘গোছগাছ’ তুমি, হলদেটে তুমি -যেনো হেমন্তই তুমি।
সেই তোমাকে -তোমাকে দেখাতেই এক বৈশাখী ঝড় উঠে; বুক পকেটের থেকে কয়েক ইঞ্চি দূরত্বে।
সেই বৈশাখী ঝড়, গোছগাছ তোমাকে; তোমার সাথে চলা হেমন্তকে ছুতে জানে না, পারেও না ভিজাতে বা ভাসাতে ; তোমাকে।
সেই বৈশাখে আমিই ভেসে চলি, তোমাকেই ভেবে চলি।
আমার বৈশাখ কখনো তোমার হেমন্তকে বলতে পারে না- ‘ভালোবাসি’।