Archives

বিকেলে মেঘ জমেছে, ঘরে গুমোট, ননী ভাবল, নদীতীর থেকে ঘুরে আসবে। গ্রামের বেষ্টনীর বাইরে নদীতীরে এসে স্নিগ্ধ বাতাসে তার শরীর

রাধারমণ-সংগীত মান ভাঙ রাই কমলিলী, চাও গো নয়নও তুলইয়াকিঞ্চিৎ দোষের দোষী আমি চন্দ্রার কুঞ্জে গিয়াএক দিবসে রঙে ঢঙে গেছিলাম রাধার

জলের ভেতর জলের বিসর্জননাট্যোপন্যাসড. মুকিদ চৌধুরী চরিত্রচিত্র কথকঠাকুর (সূত্রধর), ননী (ঘেটুপুত্র), কায়া (আত্মা), শংকর (মহাজন), ঘনশ্যাম (মহাজনের দাদা), কমলিকা (মহাজনের

কোথায় গেল-রে ননী, এখনও ভাত দিলি না! কী হল তোর, বেলা যে বয়ে যাচ্ছে! শংকরের কথা ননীর কানে এসে পৌছানো

রাধারমণ—সংগীত প্রাণ সখি রে, ঐ শোন কদম্বতলে বাঁশি বাজায় কেবাঁশি বাজায় কে রে সখি, বাঁশি বাজায় কেএগো নাম ধরিয়া বাজায়

জোয়ার—লাগা—ভরা—গাঙের মতো কমলিকা স্নান সেরে ভিজে শাড়িতে উঠোনে পা রাখে। রোদে কাপড় শুকানোর বাঁশে জল—নিংড়ানো কাপড় নেড়ে দিচ্ছে। শংকর দাওয়ায়

রাধারমণ–সংগীত জলে গিয়াছিলাম সইকালা কাজলের পাখি দেইখা আইলাম কই।সোনার ও পিঞ্জরা সই গো, রুপার ও টানগুনিআবের চান্দুয়া দিয়া পিঞ্জরা ঢাকুনি।পালিতে

রাধারমণ-সংগীত আমার নারীকুলে জন্ম কেন দিলায় দারুণ বিধি রেনারীকুলে জন্ম দিয়া ঘটাইলায় দুর্গতি রে।শিশুকালে পিতার অধীন, যৌবনেতে স্বামীর অধীন রেওরে

রাধারমণ–সংগীত ভোমর কইয়ো গিয়া/ শ্রীকৃষ্ণ বিচ্ছেদে রাধার অঙ্গ যায় জ্বলিয়া।ও ভোমর রে, কইয়ো কইয়ো আরও ভোমর কৃষ্ণরে বুঝাইয়া।ও ভোমর রে,

হাওয়াশূন্য স্তব্ধতায় আচ্ছন্ন বারান্দাপ্রান্ত। বিস্তৃত উঠোনও নিথর, বৃক্ষেও কোনও কম্পন নেই। কোথাও একটি কাকের আর্তনাদ শোনা যাচ্ছে না। মনে হচ্ছে,