কিশোর কবিতা

মেঘনা নদী মেঘনা নদী খরস্রোতা টলটলা তার জলগাংচিলেরা ডুব দিয়ে তার পায় না খুঁজে তলবর্ষা এলে উপচে ওঠে জলের ছড়াছড়িঘাটে

কি‌শোর ও কাঠ‌বেড়া‌লী কি‌শোর : তুলতু‌লে এই শরীর নি‌য়েকেমন ক‌রে কাঠ‌বেড়া‌লী হ‌লে,যাও না আমায় ব‌লে। কাঠবেড়া‌লী : জা‌নি না ভাই

সাহসী কি‌শোর অন্ধ : সব পে‌য়ে‌ছি নেই শুধু চোখ পৃ‌থিবী আন্ধারকি‌শোর : ভয় পেওনা আমার সা‌থে রাস্তা হ‌বে পার।খোঁড়া :

দুপুর আলসেকুঁড়ে ক্লান্ত দুপুরপাতা-পাখার বাতাসে চোখএকটু লেগেছিলোহঠাৎ ছোট বুলবুলিটাউদাস করে দিলো, তাকেপাগল করে দিলো। মিষ্টি করে ডাকলো পাখি-দুপুর, ওগো দুপুরগুল্মবনে

এমনই হিমদিনে ফুটেছে হিমদিনে শেফালি করবী আজ.রূপসী প্রকৃতি তাই হয়েছে গরবী আজ। ফুটেছে কুরচি, ওট, হলদে গাঁদা, শিমুল —শুকিয়ে গেছে

পানকৌড়ি ফিঙেরাজা পুকুরপাড়ে ফুটে ছিল মল্লিকা জুঁই মৌরিকাজলা জলে হাপুস হুপুস ডুব দিল পানকৌড়িপানকৌড়ির ছেলেমেয়ে বেড়ায় হেসেখেলেদুপুর শেষে পালক শুকায়

পুতুল মায়াবতী কন্যা- সর্বদা হাসে, খুকি আর দিদিরা বড় ভালোবাসে। কাঁদে না সে কন্যা, দিলে খুব দুখও, বকলেও খুব তাকে

পাখিটির চোখে ঘুম নেই বকুলের ডালে পাখিটি বেধেঁছে বাসা শুকনো পাতা ও জড়ো করে খরকুটো একদিন গিয়ে দেখলাম আমি তাতে

ঋতুর বাংলা শরৎ-এ ধবল মেঘের নদ-নদীর কোলে কাঁশফুল কমর দোলে। শীত এলো, শূণ্য হলো শীতল হাওয়ায় নাচন দিলো তালে তালে