ছোটগল্প

দ্যুতি।। আহমেদ সৈয়দ শাহনুর ​ইংল্যান্ডের সারে কাউন্টির শান্ত শহর গিল্ডফোর্ডের পুরোনো কিন্তু পরিপাটি একটি বাড়িতে বাস করেন নূর আহমেদ। বাইরে

সে এখন না কিশোর না যুবক। ওর বয়সী ছেলেকে আবর্জনার স্তুপে ঘুরে বেড়াতে, খোঁচাখুঁচি করতে সচরাচর দেখা যায় না। এমন

লেখক: কথাসাহিত্যিক

সকালে উঠেই খুদের ভাত আর একটা ডিম ভাজা হলে ইরতিজার আর কিছু চাই না। লোভারও সারাদিন খাওয়াদাওয়া নিয়ে কোনো আদিখ্যেতাও

হালকা একটা ধাক্কা। ধাক্কার সাথে সাথেই বুকের নিচ থেকে নাভি বরাবর লম্বাভাবে পাক দেওয়া  এক মোচড়। মোচড়টা অদ্ভুদ এক শিরশিরে

সল্পদৈর্ঘ সিনেমাটিক এক জীবন নেতার। যার পুরোটাই গল্পে ঠাসা। সে গল্প রাজনীতি, আন্দোলন-সংগ্রাম ও কারাগারের। শুরুটা ছিল সাদামাটা। পরিকল্পনাহীন। তবে

আলো-আঁধারির খেলাঘর’ – জাকিয়া শিমু সেন্ট অগাস্টিন, উত্তর আমেরিকার প্রাচীন এবং ইতিহাস প্রসিদ্ধ শহরে বন্ধুদের সাথে বেড়াতে এসেছি। নতুন স্থানে

মুক্তি/ আজাদ মণ্ডল। আমি তার প্রশ্নের উত্তর সরাসরি দিলাম না। মনের মধ্য তাকে নিয়ে যে সন্দেহের সুনামী তান্ডব চলছে সেই

মিরাকেল- সিদ্ধার্থ সিংহ শুধু কাবেরীই নয়, কাবেরীর আকাশ বিদীর্ণ করা চিৎকার শুনে, বাবা আর নেই বুঝতে পেরেই হাউ হাউ করে

আমাকে একজন গাইড দিতে হোটেল কাউন্টারে বলে রেখেছিলাম। আমি সেই গাইডের জন্য অপেক্ষা করছি। ওর এতক্ষণে এসে পড়বার কথা। আর